আর্কাইভবিশেষ আয়োজন

পুরস্কার

স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন ১০ বিশিষ্টজন

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি পেলেন ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৪’। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা তার প্রতিনিধিরা পুরস্কার গ্রহণ করেন। (২৫ মার্চ ২০২৪) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪’ অনুষ্ঠানে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন—স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে কাজী আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসাবিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ, সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন, সমাজ বা জনসেবায় অরণ্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী ও এসএম আব্রাহাম লিংকন। ১৫ মার্চ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তিগণের তালিকা প্রকাশ করা হয়। এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেককে পাঁচ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৫০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন পুরস্কার বিতরণী পর্বটি সঞ্চালনা করেন এবং পুরস্কার বিজয়ীদের সাইটেশন পাঠ করেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যরা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, দেশবরেণ্য কবি-সাহিত্যিক লেখকসহ দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন।


একুশে পদক পেলেন ২১ জন

জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২১ জন বিশিষ্ট নাগরিক এবার একুশে পদক পেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মনোনীত ও তাঁদের প্রতিনিধিদের হাতে পদক তুলে দেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সালের একুশে পদকের জন্য মনোনীত ব্যক্তিদের নাম ঘোষণা করে। তাঁদের মধ্যে ছয়জন মরণোত্তর এ সম্মাননা পেলেন। ভাষা আন্দোলনে এবার মরণোত্তর একুশে পদক পেয়েছেন মৌলভী আশরাফুদ্দীন আহমদ। তার পক্ষে তার ছেলে শরিফ আহমেদ সাদি পদক গ্রহণ করেন। একই বিভাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়ার পক্ষে পদক গ্রহণ করেন তার স্ত্রী জাহানারা বেগম। শিল্পকলার মরমী সঙ্গীত বিভাগে মনোনীত জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর) এর পক্ষে নাতি গোলাম ফারুক খান পদক গ্রহণ করেন। মরমী শিল্পী বিদিত লাল দাসের পদক গ্রহণ করেন তাঁর ছেলে বিশ্বদীপ লাল দাশ। কণ্ঠশিল্পী এন্ড্রু কিশোরের পক্ষে একুশে পদক গ্রহণ করেন স্ত্রী লিপিকা এন্ড্রু। এছাড়া স্বাধীন বাংলা বেতারের শব্দ সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ এবং গায়ক শুভ্র দেব, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ, অভিনয়ে ডলি জহুর ও এম এ আলমগীর, আবৃত্তিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) ও রূপা চক্রবর্তী, চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী এবং সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহমদকে একুশে পদকে ভূষিত করেন সরকারপ্রধান। এছাড়া ভাষা ও সাহিত্যে মুহাম্মদ সামাদ, লুৎফর রহমান রিটন, মিনার মনসুর এবং শিক্ষায় প্রফেসর ড. জিনবোধি ভিক্ষু প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে একুশে পদক গ্রহণ করেন। ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদকপ্রাপ্ত রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর (মরণোত্তর) পক্ষে তার ভাই অধ্যাপক মো. সাইফুল্লাহ পদক গ্রহণ করেন। স্বাধীনতা পুরস্কারের পর রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘একুশে পদক’। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতি বছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এ পদক দিয়ে আসছে সরকার। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, এককালীন চার লাখ টাকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।


পদ্মশ্রী পুরস্কার পেলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘পদ্মশ্রী’ পদক গ্রহণ করলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ২২ এপ্রিল ২০২৪ সন্ধ্যায় দিল্লিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। এদিকে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানায়, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু অধ্যাপক (ড.) রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে শিল্পকলায় পদ্মশ্রী পদক প্রদান করেছেন। তিনি বাংলাদেশের একজন দক্ষ পেশাদার সঙ্গীতশিল্পী, রবীন্দ্রসঙ্গীতের একজন নিবেদিতপ্রাণ অনুশীলনকারী। এ বছর দেশটির সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১৩২ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে পদ্ম সম্মাননার জন্য মনোনীত করেছে। এদের মধ্যে পাঁচজন পদ্মবিভূষণ, ১৭ জন পদ্মভূষণ আর ১১০ জন পদ্মশ্রী সম্মাননা পেয়েছেন। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এবারের পদ্ম পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করে। প্রসঙ্গত, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা রবীন্দ্রসঙ্গীত ছাড়াও ধ্রুপদী, টপ্পা ও কীর্তন গানের ওপর শিক্ষালাভ করেছেন। প্রাথমিক অবস্থায় রেজওয়ানা বন্যা ‘ছায়ানট’ ও পরে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতেও পড়াশোনা করেছেন। তিনি ‘সুরের ধারা’ নামের একটি সঙ্গীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার কণ্ঠে এ পর্যন্ত বহু অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে : স্বপ্নের আবেশে, সকাল সাঁঝে, ভোরের আকাশে, লাগুক হাওয়া, আপন পানে চাহি, প্রাণ খোলা গান, এলাম নতুন দেশে, মাটির ডাক, গেঁথেছিনু অঞ্জলি, মোর দরদিয়া, শ্রাবণ তুমি ও ছিন্নপত্র ইত্যাদি। সঙ্গীতে অসামান্য অবদান রাখায় ২০১৬ সালে দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা স্বাধীনতা পদক লাভ করেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। এ ছাড়া তিনি ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক, সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, আনন্দ সঙ্গীত পুরস্কারসহ বহু পুরস্কার পেয়েছেন। এর আগে ভারতে বঙ্গভূষণসহ বেশ কিছু পদক পেয়েছেন তিনি।

———————-

হাসান আজিজুল হক  সাহিত্য পদক প্রদান করেছে

রাজশাহী লেখক পরিষদ

বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ছয়জন বিশিষ্ট সাহিত্যিককে ‘হাসান আজিজুল হক সাহিত্য পদক’ প্রদান করেছে রাজশাহী লেখক পরিষদ। ৪ মে ২০২৪ সন্ধ্যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে হাসান আজিজুল হক সাহিত্য উৎসবের সমাপনী দিনে ছয় গুণীকে পুষ্প, উত্তরীয়, সনদপত্র, ক্রেস্ট ও অর্থমূল্য প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে লেখক পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কবি রুহুল আমিন প্রামাণিকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার।

পদকপ্রাপ্ত গুণীজনরা হলেন―কবি জুলফিকার মতিন (কবিতা), অধ্যাপক গোলাম কবির (প্রবন্ধ সাহিত্য), আখতার হুসেন (শিশুসাহিত্য), ড. কানাইলাল রায় (গবেষণা), ফেরদৌস হাসান (কথাসাহিত্য) এবং রাশেদা খালেক (ভ্রমণ সাহিত্য)।

সমাপনী অনুষ্ঠানে লেখক পরিষদের সহ-সভাপতি আকবারুল হাসান মিল্লাত-এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজশাহী লেখক পরিষদ সাধারণ সম্পাদক ড. তসিকুল ইসলাম রাজা।

এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সুলতান উল ইসলাম টিপু, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হুমায়ুন কবীর, নিখিল ভারত শিশুসাহিত্য সংসদের সর্বভারতীয় সম্পাদক ও শিশুসাহিত্যিক আনসার উল হক, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কবি সত্যপ্রিয় মুখোপাধ্যায়, চ্যানেল আইর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম,  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সভাপতি ও কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের পুত্র প্রফেসর ইমতিয়াজ হাসান।

——————-

কালি ও কলম পুরস্কার পেলেন চার তরুণ লেখক

দুই দিনের বর্ণিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেওয়া হল ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০২৩’। শনিবার সন্ধ্যায় ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে এক অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংক-নিবেদিত এই পুরস্কার চারজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুরস্কারপ্রাপ্তরা প্রত্যেকে নগদ ২ লাখ টাকা, একটি ক্রেস্ট, সনদপত্র, মানপত্র পেয়েছেন। কবিতা ক্যাটাগরিতে মানসম্মত বই না পাওয়ায় এ বছর পুরস্কার দেওয়া যায়নি। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সাহিত্যে পুরস্কার পেয়েছেন ফারজানা হক। তিনি গণহত্যা-নির্যাতন ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষণা কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত ফাড়াবাড়ি হাট গণহত্যা আদর্শ বাজার গণহত্যা বইয়ের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন। কথাসাহিত্যে ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত ভাতের কেচ্ছা বইয়ে জন্য কামরুন্নাহার দিপা, প্রবন্ধ ও গবেষণায় কথাপ্রকাশ থেকে প্রকাশিত জনসংস্কৃতির রূপ ও রূপান্তর গ্রন্থের জন্য শারফিন শাহ, শিশু-কিশোরসাহিত্যে অক্ষরবৃত্ত থেকে প্রকাশিত আলোয় রাঙা ভোর-এর জন্য পুরস্কার পেয়েছেন রহমান বর্ণিল। পুরস্কার বিতরণ উপলক্ষে দু দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়। প্রথম দিনের আয়োজনে ছিল গল্প লেখা বিষয়ক কর্মশালা ‘গল্পের কলকব্জা’। এতে গল্প লেখার নানা করণকৌশল সম্পর্কে আলোকপাত করেন কথাসাহিত্যিক সুব্রত বড়ুয়া, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, আহমাদ মোস্তফা কামাল, সাদিয়া মাহজাবীন ইমাম ও মোজাফ্ফর হোসেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘এবার কবিতায় কাউকে পুরস্কার দেওয়া যায়নি। আমি একজন কবি, এটা আমার জন্যও বেদনার।’ কালি ও কলম প্রকাশক আবুল খায়ের বলেন, ‘কালি ও কলম সাহিত্য পত্রিকাটি ভালো মানের বলে অনেকেই বিশ্বাস করেন। তাই সবারই দায়িত্ব এই পত্রিকাটি যেন মান বজায় রেখে টিকে থাকে।’ আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ আলম সারওয়ার বলেন, ‘এই তরুণরা একদিন আরও মেধার দ্যুতি ছড়িয়ে যাবেন বলেই প্রত্যাশা করি।’ সভাপতির বক্তব্যে কালি ও কলম-এর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘পূর্বের অনেক বিজয়ী এখন দাপটের সঙ্গে সাহিত্যাঙ্গনে বিরাজ করছেন। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এবারের বিজয়ী লেখকরাও আগামীতে অনেক ভালো কাজ করবেন।’ অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন কালি ও কলম সম্পাদক সুব্রত বড়ুয়া। সঞ্চালনা করেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী। ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০২৩’ প্রদান অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। বাংলাদেশের নবীন কবি-লেখকদের সাহিত্যচর্চা ও সাধনাকে গতিময় করতে এবং তরুণদের সৃজনধারায় গতি সঞ্চারের লক্ষ্যে সাহিত্য শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ক মাসিক পত্রিকা কালি ও কলম ২০০৮ সাল থেকে তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার প্রবর্তন করে।

গ্রন্থণা : কুয়াত ইল ইসলাম

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button