মাটির ডাক
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ডাক এসেছিল চুপি চুপিডাক বলেছিল মাশুল লাগবে নাশুধু একটু ছড়িয়ে দিও চিঠির মতোপুরানো প্রেমের গন্ধ, আরলোপাট হয়ে যাওয়া সেইসব ফরসা দিন। বয়স বেড়ে এলে চোখেরা নজর এড়ায়আপাদমস্তক শরীর নিয়েফুটব্রিজ পার হয় সকালবয়স বাড়লে
নিলয় রফিক মাটির পোড়া শরীর, বিছানায় বিষাদে সরোদজললিপি ভাগ্যঘাটে নিশাচর পাখির মতনস্বাদ নেই মুখে টক! মুঠোফোনে শব্দের শূন্যতাস্বার্থের পাঁজর খোঁজে, অসময়ে অন্ধের দেয়াল। জ্বরবিকেলে উঠানে, ঘুমবৃক্ষের গুপ্ত রূপচমকে উঠি হৃদয়ে, পাতাশিরা বিষের তাণ্ডবনদীতে আগুনঢেউ, পুড়ছে
মানিক মনোয়ার জাস্টিন বিবার হয়ত তোমার প্রিয় হয়ে গেছে খুবলেডি গাগার বাদামি চুল আর বিয়ন্সে’র গানে সাজিয়েছ তোমার টাইমলাইন।তুমি বুঝি, একটি ফুলকে বাঁচানোর গান কখনও শোননি ?যে ফুলকে বাঁচাতে যুদ্ধ করতে হয়েছিলো ন’টি মাস।পিপিলিকার মতো
বদরুল হায়দার শব্দের শহর ঢাকা তবুও বকেয়া থাকেপ্রিয়াদের হাজারো না বলা কথা।শত সমঝোতা নৈঃশব্দের অপ্রিয় ব্যথানত উদারতা শেষে বঙ্গাব্দের সেলিব্রেট ক্রাইসিসেপ্রতিটি প্রহরজুড়ে ছিটমহল আঙ্গরপোতাপ্রতারিত জীবন-খাতায় লিখে হার-জেতা।লেনাদেনার বেড়াজালে হৃদয়-শহরেশাপ-বরে প্রীতি কূটনীতি চালেসমস্যা ও সম্ভাবনা বাস
জাফর সাদেক কল্পনা কতদূর নিতে পার, খুব বেশি হলে পাহাড়তার পর অবশ্যই সমুদ্রতবে তাকে নিতেই হবে স্নানঘরে শেষ পর্যন্তপেঁপে পেকে যাওয়ার মুহূর্তে খুঁজতে থাকেছায়াঘরসূর্য তখন ভোগের ছিন্নভিন্ন দেহ পাখিদের দিয়েচলে যায় নিজস্ব নিবিড় অন্ধকারেআঁধারেও নামতে
মেহেদী ইকবাল কেউ শ্বাস নিচ্ছে কেউ নিতে চাইছে শ্বাসপাতা ঝরার মুহূর্তে কিছু হাওয়া হাততালি দেয়কেউ খুব মৌনদাঁড়িয়ে থাকে নিঃশব্দে। প্রান্তরে ছড়িয়ে আছে সকালআদিগন্ত সরিষা ক্ষেতে উড়ছে মৌমাছি কিছু।কেউ শ্বাস নিচ্ছে কেউ নিতে চাইছে শ্বাসছোট ছোট
আবিদ আনোয়ার [জাপানী ক্ষুদ্র কবিতা ‘হাইকু’র অনুকরণে অনেকেই বাংলা ভাষায় এর চর্চা করেছেন। কিন্তু ৫-৭-৫ মাত্রার পঙ্ক্তিবিন্যাসের কথা মুখে-মুখে বললেও ২০০৪ সালের আগে বাংলা ভাষার কোনও কবি প্রকরণসিদ্ধ হাইকু লিখতে পারেননি। কেউ কেউ স্বরবৃত্তীয় ৫-৭-৫
বিদ্রোহী কবিতা : ভারতবর্ষের আত্মার স্বর বিনোদ ঘোষাল প্রিয় পাঠক, লেখাটি পড়ার আগে কল্পনা করুন একটি দৃশ্য। আজ থেকে ১০০ বছর আগের কলকাতা শহর। উত্তর কলকাতার ৩/৪ সি তালতলা লেনের একটি মেসবাড়ির ঘর। সেই ঘরে