পরির নজর
মহি মুহাম্মদ টুপ। নিঃশব্দের শব্দ হলো। এক ফোঁটা। টুপ। আরেক ফোঁটা। শিরশির করে উঠল নাকের পাটাতন। চোখজোড়া খুলবে খুলবে করেও খুলতে পারছিল না। রাতের শরীর চুঁইয়ে শিশির ঝরছে। দুহাতের অঞ্জলি পাতবে পাতবে করে হাতের মুঠো
আব্দুল বারী জমির উদ্দিন মণ্ডল, সন ১৩৬২। দেওয়ালের গায়ে লেখাটা এখনও বেশ পড়া যায়। দেওয়ালের নিচের দিকে সবুজ স্পঞ্জের মতো চাপ চাপ শ্যাওলা আর জলের ভেজা দাগ। সাদা চকচকে বালি সিমেন্টের প্লাস্টার করা দেওয়ালের ওপরের
সাদিয়া সুলতানা নিজেকে লুকিয়ে রাখার মতো ইচ্ছেটাও লুকিয়ে রাখে সুদর্শন দাশ। এতক্ষণ রোদ মাথায় নিয়ে ঝিম ধরে বসেছিল সে। এখন আর বসে থাকার উপায় নেই। গুড়ুম গুড়ুম বাজ পড়ছে। নিমিষেই উধাও হয়েছে রোদ। অথচ একটু
সুজন বড়ুয়া মোবাইল ফোনটা বেজে উঠতেই কাজ থামায় সুহাস। কম্পিউটারের স্ক্রিন থেকে চোখ ফেরায় মোবাইলে। মোবাইলের স্ক্রিনে রতনের নাম ভাসছে। ছেলেবেলার সহপাঠী-বন্ধু রতন। চট্টগ্রামেই থাকে। শহরে ছোটখাটো ব্যবসা করে। মাঝে মাঝে ফোন করে আনন্দ-বেদনার সংবাদ
ওমর কায়সার কখনও কখনও পথও মরে যায়। নদীর মতো। এ রকম একটা কথা মাকে কেউ একজন বলেছিল। মা বলেছিল, নদীও মরে না। পথও মরে না। মরে শুধু মানুষ। আর কেউ মরে না। লোকটি তার শক্ত
ছন্দা বিশ্বাস পাইন দেওদারের ছায়াঘেরা পথ দিয়ে ক্রমশ চড়াইয়ে উঠতে লাগল ঋতসোম। পথ একেবারে খাড়া না হলেও বেশ কষ্ট হচ্ছিল ঋতসোমের। টাইট জিন্স আর ফুল স্লিভ গেঞ্জি পরেও রীতিমতো ঘেমে যাচ্ছে। এই পথে মানুষ কিংবা
রাবেয়া রব্বানী আ মি ইরেশকে অস্থির করতে চাই, তার স্থিরতায় আমার অস্বস্তি হয়, আমি তাকে মনিব ভাবতে শুরু করি। আমি ইরেশকে উঠাতে চাই, যেন সে কোনও আরাম কেদারায় এক হাত ডুবে আছে। মাস্ক পরলে তা
জিল্লুর রহমান সোহাগ তিনি নিজের নামকে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না, কারণ তিনি পেশায় একজন ব্যাংকার। ব্যাংকারদের স্বভাবের এই বিশেষ দিকটা নিয়ে আপনাদের কোন আপত্তি থাকলে আপনারা তা নিজ দায়িত্বে সরেজমিনে গিয়ে যাচাই করে
পিওনা আফরোজ তখন ভোরের আলো ফুটে উঠেছে। চোখে আধো ঘুম আধো জাগরণ। সকালের শুরুতেই একটু শীত শীত অনুভব হওয়াতে পায়ের কাছে পড়ে থাকা কাথাটাকে টেনে নিতে যাচ্ছিলাম, তখনই পাশের ঘর থেকে বারকয়েক কাশির শব্দ শুনে